শনিবার, জুন ০৯, ২০১২

দেশি বাবুই বাংলাদেশের সুলভ আবাসিক পাখি




দেশি বাবুই, Baya Weaver, Photo: Firoz Al Sabah, Bangladesh.
দ্বিপদ নাম: Ploceus philippinus
সমনাম: Loxia philippina, Linnaeus, 1766
বাংলা নাম: দেশি বাবুই,
ইংরেজি নাম/Common Name: Baya Weaver.

জীববৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ/রাজ্য: Animalia
বিভাগ: Chordata
শ্রেণী: Aves
পরিবার/Family: Passeridae
গণ/Genus: Ploceus, Cuvier, 1816;
প্রজাতি/Species Name: Ploceus philippinus (Linnaeus, 1766)
ভূমিকা: বাংলাদেশের পাখির তালিকাPloceus এই গণে পৃথিবীতে  ৬২ প্রাজাতির পাখি রয়েছেবাংলাদেশে রয়েছে তার তিনটি প্রাজাতিসেগুলো হলো আমাদের আলোচ্য দেশি বাবুই, অন্য দুটি বাংলা বাবুই ও দাগি বাবুই
বর্ণনা: দেশি বাবুই মোটা বাদামি ঠোঁট ও বাদামি দেহের ছোট বুননবিদ পাখিএর দৈর্ঘ্য ১৫ সেমি, ওজন ২৮ গ্রাম, ডানা ৭.৪ সেমি, ঠোঁট ১.৮ সেমি, লেজ ৪.৮ সেমিপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলেপাখির চেহারা মেয়ের চেয়ে ভিন্ন
দেশি বাবুইয়ের বাসা, Nests of Baya Weaver are hanging.
স্বভাব: দেশি বাবুই আবাদি জমির কাছের খোলা জায়গা, তৃণভূমি, ছড়ানো-ছিটানো গাছসহ ক্ষুদ্র ঝোপ ও পপ্যারাবনে বিচরণ করে; সারা বছরই ঝাঁকে থাকেমে-আগস্ট মাসে প্রজননকালে খড়, তাল গাছের কচিপাতা, ঝাউ ও কাশবনের লতাপাতা দিয়ে উঁচু তালগাছে চমত্কার বাসা তৈরি করে বাবুই পাখিসেই বাসা দেখতে যেমন আকর্ষণীয় তেমনি মজবুতপ্রবল ঝড়েও তাদের বাসা ভেঙে পড়ে নাবাবুই পাখির শক্ত বুননের এ বাসা টেনেও ছেঁড়া যায় নাবাবুই পাখি বাসা তৈরির পর সঙ্গী খুঁজতে যায় অন্য বাসায়সঙ্গী পছন্দ হলে স্ত্রী বাবুইকে সাথী বানানোর জন্য কতই কিছু না করে এরাপুরুষ বাবুই নিজেকে আকর্ষণ করার জন্য খাল-বিল ও ডোবায় ফূর্তিতে নেচে নেচে বেড়ায় গাছের ডালে ডালেবাসা তৈরি কাজ অর্ধেক হলে কাংখিত স্ত্রী বাবুইকে সেই বাসা দেখায়বাসা পছন্দ হলেই কেবল সম্পর্ক গড়েস্ত্রী বাবুই পাখির বাসা পছন্দ হলে বাকি কাজ শেষ করতে পুরুষ বাবুইয়ের সময় লাগে চারদিনস্ত্রী বাবুই পাখির প্রেরণা পেয়ে পুরুষ বাবুই মনের আনন্দে শিল্পসম্মত ও নিপুণভাবে বিরামহীন কাজ করে বাসা তৈরি করেঅফুরন্ত যৌবনের অধিকারী প্রেমিক যত প্রেমই থাক প্রেমিকার জন্য, প্রেমিকার ডিম দেয়ার সাথেই প্রেমিক বাবুই খুঁজতে থাকে আরেক প্রেমিকাপুরুষ বাবুই এক মৌসুমে ছয়টি বাসা তৈরি করতে পারেধান ঘরে উঠার মৌসুম হলো বাবুই পাখির প্রজনন সময়দুধ ধান সংগ্রহ করে স্ত্রী বাবুই বাচ্চাদের খাওয়ায়এরা তালগাছেই বাসা বাঁধে বেশিমেয়েপাখি বাসা বাছাই করে জুটি বাঁধে ও ডিম পাড়েডিমগুলো সাদা, সংখ্যায় ২-৪ টি, মাপ ২.১×১.৪ সেমিডিম ফুটে ছানা বের হয় ১৪-১৫ দিনেমেয়ে পাখি একা ডিমে তা দেয়১৪-১৬ দিনে ছানারা বাসা ছেড়ে যায়
বিস্তৃতি: দেশি বাবুই বাংলাদেশের সুলভ আবাসিক পাখিসব বিভাগের গ্রামাঞ্চলে পাওয়া যায়পাকিস্তান, ভারত, নেপাল, থাইল্যাণ্ড,মিয়ান মার, ভিয়েত নাম, ইন্দোনেশিয়াসহ ও দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় এর বৈশ্বিক বিস্তৃতি রয়েছে
দেশি বাবুই কমার কারণ: দেশে তাল গাছের পরিমাণ অনেক কমেছেসেইসাথে কমেছে কাশবনসঙ্গত কারণেই বাবুই পাখি তাল গাছ ছেড়ে ভিন্ন গাছে বাসা বাঁধছে আমি ২০১১ সালে দিনাজপুর জেলায় শিমুল গাছেও বাসা বাঁধতে দেখেছিএছাড়া খেজুর ও নারকেল গাছেও এখন বাসা বাঁধছেগাছ কমার কারণেই গ্রাম বাংলার পল্লী এলাকায় এখন আর আগের মতো বাবুই পাখির দৃষ্টিনন্দন বাসা চোখে পড়ে নাআগে দেশের বিভিন্ন এলাকায় বেশ দেখা যেত বাবুই পাখির দৃষ্টিনন্দন বাসাকিন্ত সময়ের বিবর্তনে ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে আজ এ পাখিটি আমরা হারাতে বসেছিসেই সাথে হারিয়ে যাচ্ছে শিল্পী, স্থপতি এবং সামাজিক বন্ধনের কারিগর বাবুই পাখি ও তার বাসাখোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এক শ্রেনীর মানুষ অর্থের লোভে বাবুই পাখির বাসা সংগ্রহ করে শহরে ধনীদের নিকট বিক্রি করছেএই বাবুই পাখির বাসাগুলো শোভা পাচ্ছে ধনীদের ড্রইং রুমে
অবস্থা: দেশি বাবুইকে ২০০৯ সালে এশিয়াটিক সোসাইটি কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষে বাংলাদেশে বিশ্বে ও বাংলাদেশে বিপদমুক্ত বলে উল্লেখ করা হয়েছে
সাহিত্যে ব্যবহার: বাবুই পাখির অপূর্ব শিল্প শৈলীতে বিষ্মিত হয়ে কবি রজনীকান্ত সেন তার কবিতায় লিখেছিলেন বাবুই পাখিরে ডাকি বলিছে চড়াই, কুঁড়ে ঘরে থেকে কর শিল্পের বড়াইআমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে, তুমি কত কষ্ট পাও রোদ বৃষ্টি ঝড়েএক সময় নীলফামারী জেলার প্রায় সবখানেই দেখা যেত শত শত বাবুই পাখির বাসা

আরো পড়ুন:

. বাংলাদেশের পাখির তালিকা 

. বাংলাদেশের স্তন্যপায়ী প্রাণীর তালিকা

৩. বাংলাদেশের ঔষধি উদ্ভিদের একটি বিস্তারিত পাঠ

৪. বাংলাদেশের ফলবৈচিত্র্যের একটি বিস্তারিত পাঠ

শনিবার, জুন ০২, ২০১২

বাংলাদেশের বিপন্ন সার্বভৌমত্ব এবং সপ্তম নৌবহরের কমান্ডারের ঢাকা সফর


যুক্তরাষ্ট্রের সপ্তম নৌবহরের ভাইস অ্যাডমিরাল স্কট এইচ সুইফট ৬-৮ এপ্রিল, ২০১২ ঢাকা সফর করছেন। ছয় তারিখ শনিবার দুপুরে তিনি ঢাকা পৌঁছান। ৮ এপ্রিল, ২০১২ ঢাকা সফর শেষ করবেন তিনি।
মার্কিন দূতাবাসের সপ্তম নৌবহর বিষয়ে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সপ্তম নৌবহরের এলাকার আওতায় রয়েছে ১২ কোটি ৪০ লাখ বর্গকিলোমিটার, যা উত্তরে কুরিল দ্বীপপুঞ্জ থেকে দক্ষিণে আটলান্টিক এবং ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক সময়রেখা থেকে ৬৮তম পূর্ব ভূমধ্যরেখা পর্যন্ত বিস্তৃত। যেকোনো প্রদত্ত সময়ে ৬০ থেকে ১০০ জাহাজ, ২০০ থেকে ৩০০ যুদ্ধবিমান এবং ৪০ হাজার নৌসেনা ও মেরিন কোর সেনাকে এই সপ্তম নৌবহরে নিয়োজিত করা হয়।
এর আগে গত বছর জুন ২০১২ বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বঙ্গোপসাগরে মার্কিন নৌঘাঁটি স্থাপনের খবরটিকে ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছিলকিন্তু ভিত্তিহীন বললেই তা ভিত্তিহীন হয়ে যায় না
উল্লেখ্য জুন, ২০১২ হঠা করেই সংবাদ আলোচনায় আবার আসে বঙ্গোপসাগরে সপ্তম নৌবহর হুট করেই গত দুই জুন টাইমস অফ ইন্ডিয়া খবর প্রকাশ করে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদিরা আবার বাংলাদেশের উপর নজর রাখছে এবং ৪১ বছর পর আবার তারা বাংলাদেশে সপ্তম নৌবহর স্থাপন করতে চায়সেই প্রতিবেদনে বাংলাদেশে আমেরিকান রণতরীর ঘাঁটি গাড়ার পেছনে কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে চিনকেকারণ চিন দক্ষিণ চিন সাগরে তাদের নৌজাহাজ মোতায়েন করেছে  মার্কিনিরাও চিনের বিরুদ্ধ-কৌশলগত কারণে জাপান থেকে দিয়াগো গার্সিয়া পর্যন্ত ভারত মহাসাগরে তার সৈন্য নৌবহর মোতায়েন করতে চায়এসবেরই পরিপ্রেক্ষিতে আফগানিস্তান থেকে সৈন্য প্রত্যাহারের পর এশিয়ায় মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের কর্তৃত্ব বজায় রাখার জন্য চট্টগ্রামে বা বঙ্গোপসাগরে সপ্তম নৌবহর মোতায়েন করা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একান্ত দরকারযদিও মার্কিন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ধরনের  সামরিক পদক্ষেপের কথা নাকচ করে দিয়েছে বলে টাইমস অফ ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়
হিলারি ক্লিনটন গত ৫ ও ৬ মে ২০১২ তে বাংলাদেশ সফর করেন। তখনই চট্টগ্রামে মার্কিন নৌবহর মোতায়েনের ব্যপারে হিলারীর সাথে বাংলাদেশ সরকারের কথা হয় বলে টাইমস অফ ইণ্ডিয়ার প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়; যদিও বাংলাদেশের কোনো কর্মকর্তা এ ব্যাপারে এখনো মুখ খোলেনি । সেই প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয় চট্টগ্রামে আমেরিকান নৌবহর ঘাঁটি গাঁড়লে ভারতও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। চিনও তাই মনে করে বলে চিনের এক ওয়েবসাইটে জানানো হয়। কারণ তখন ভারতের সকল নিরাপত্তা স্থাপনা আমেরিকার নজরদারির আওতায় থাকবে।
যদিও আমরা বাংলাদেশের জনগণ খুব ভালো করেই জানি ভারত এখন মার্কিনের কৌশলগত বন্ধু। হিলারীর সেই সফরের আগে থেকেই বাংলাদেশে মার্কিন সেনাবাহিনী উপস্থিত রয়েছে। দুদেশের সেনাবাহিনী মাঝেমধ্যেই যৌথ মহড়া দেয়। দুদেশপরস্পর সামরিক সহযোগিতার নামে মূলত বাংলাদেশ মার্কিন হুকুম তামিল করে। এছাড়াও আফ্রিকার দেশগুলোতে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হয়েই কাজ করছে। এই যে মার্কিনীদের কথায় বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ও সরকার উঠছে-বসছে তা দ্বারা শুধু বাংলাদেশের দূর্বলতাই প্রকাশ পাচ্ছে না; বাংলাদেশের স্বাধিনতা-স্বার্বভৌমত্বও শক্তিহীন হয়ে পড়ছে।
আমরা জানি হিলারির সফরের সময়েই বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র নিরাপত্তা ও কৌশলগত অংশীদারী চুক্তি সম্পাদন করে আর এই চুক্তির কারণেই চট্টগ্রামে নৌ-ঘাঁটি করার পাঁয়তারা করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এই সংবাদের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক কমরেড খালেকুজ্জামান ২ জুন সংবাদপত্রে দেয়া এক বিবৃতিতে মার্কিনের সাথে সম্প্রাদিত সকল চুক্তি জনসম্মুখে প্রকাশ করার এবং জাতীয় স্বার্থ বিরোধী সকল চুক্তি বাতিলের দাবি জানান।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানকে সাহায্য করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৭ম নৌবহর বঙ্গোপসাগরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছিল। তখন সোভিয়েত ইউনিয়নের পাল্টা হুমকির মুখে তা ফিরে যেতে বাধ্য হয়।

বুধবার, মে ৩০, ২০১২

ছোট বগা বাংলাদেশের সুলভ আবাসিক পাখি




ছোট বগা, ফটো: ইংরেজি উইকিপিডিয়া থেকে
দ্বিপদ নাম/Scientific Name: Egretta garzetta
সমনাম: Ardea garzetta, Linnaeus, 1766 
বাংলা নাম: ছোট বগা, ছোট করচে বক(আলী)
ইংরেজি নাম/Common Name: Little Egret.

জীববৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ/রাজ্য: Animalia
বিভাগ: Chordata
শ্রেণী: Aves
পরিবার/Family: Ardeidae
গণ/Genus: Egretta, Forster, 1817;
প্রজাতি/Species Name: Egretta garzetta Linnaeus, 1766
ভূমিকা: বাংলাদেশের পাখির তালিকাEgretta গণে বাংলাদেশে রয়েছে এর ৩টি প্রজাতি এবং পৃথিবীতে ১৪টি প্রজাতি। বাংলাদেশে প্রাপ্ত প্রজাতি তিনটি হলো ছোট বগা, মাঝলা বগা ও প্রশান্ত শৈলবগা। আমাদের আলোচ্য প্রজাতিটির নাম হচ্ছে ছোট বগা
বর্ণনা: ছোট বগা কালো ঠোঁট, কালো পা ও হলদে আঙুলওয়ালা সাদা জলচর পাখি। এদের দৈর্ঘ্য ৬৩ সেমি,  ওজন ৩৯০ গ্রাম, ডানা ২৮ সেমি, ঠোঁট ৮.৫ সেমি, পা ১০.৪ সেমি, লেজ ১০ সেমি। আকারে মেয়ের চেয়ে ছেলেপেখি সামান্য বড়। ৩টি উপপ্রজাতির মধ্যে E. g. garzetta বাংলাদেশে রয়েছে।
স্বভাব: ছোট বগা বিল, হ্রদ, নদী, জলাধার, খাল, প্যারাবন, প্লাবনভূমি, খোলা বন ও ধানখেতে বিচরণ করে; সচরাচর বগা ও বকের মিশ্র দলে থাকে।
বিস্তৃতি: ছোট বগা বাংলাদেশের সুলভ আবাসিক পাখি। সব বিভাগের সব জলাশয়ে পাওয়া যায়। ইউরোপ, আফ্রিকা, পুরোভারত উপমহাদেশ, ইন্দোনেশিয়া ফিলিপাইনসহ এশিয়ায় এর বৈশ্বিক বিস্তৃতি রয়েছে।
অবস্থা: ২০০৯ সালে এশিয়াটিক সোসাইটি কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষে এটিকে বাংলাদেশে ও বিশ্বে বিপদমুক্ত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
বিবিধ: Egretta এই গণে পৃথিবীতে  ১৪ প্রাজাতির পাখি রয়েছে। বাংলাদেশে রয়েছে তার তিনটি প্রাজাতি। সেগুলো হলো আমাদের আলোচ্য ছোট বগা, মাঝলা বগা ও প্রশান্ত শৈলবগা।

আরো পড়ুন:

. বাংলাদেশের পাখির তালিকা 

. বাংলাদেশের স্তন্যপায়ী প্রাণীর তালিকা

৩. বাংলাদেশের ঔষধি উদ্ভিদের একটি বিস্তারিত পাঠ

৪. বাংলাদেশের ফলবৈচিত্র্যের একটি বিস্তারিত পাঠ

Featured Post

বাংলাদেশের পাখির তালিকা, A checklist of the birds of Bangladesh.

Oriental Magpie Robin; National Bird of Bangladesh বাংলাদেশের বন্যপ্রাণীর তালিকাটি অনেক সমৃদ্ধ। এদেশ পাখির দিক দিয়...