Photo: Kiron Khan, Bangladesh. Feb 2012. |
বাংলা নাম: ইউরেশিয় গৃধিনী; গ্রিফন শকুন।
বৈজ্ঞানিক নাম/Scientific Name: Gyps fulvus
(Hablizl, 1783)
সমনাম: Vultur fulvus Hablizl, 1783
ইংরেজি নাম/Common Name: Griffon Vulture.
জীববৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ/রাজ্য Kingdom: Animalia
বিভাগ/Phylum: Chordata
শ্রেণী/Class: Aves
পরিবার/Family: Accipitridae
গণ/Genus: Gyps, Savigny, 1809;
প্রজাতি/Species Name: Gyps
fulvus (Hablizl,
1783)
ভূমিকা: বাংলাদেশের
পাখির তালিকায় Gyps গণে পৃথিবীতে ৮ প্রজাতির পাখি রয়েছে। বাংলাদেশে রয়েছে তার ৪ প্রজাতি। সেগুলো হলো ১. বাংলা শকুন, ২. ইউরেশীয়
গৃধিনী, ৩. হিমালয়ী গৃধিনী ও ৪. সরুঠুঁটি শকুন। আমাদের আলোচ্য প্রজাতিটির নাম ইউরেশিয় গৃধিনী।
বর্ণনাঃ ইউরেশিয় গৃধিনী বা গ্রিফন শকুন খুব বড় ডানার অতিকায় পাখি। এর দৈর্ঘ্য
১১৫ সেমি, ওজন ৭ কেজি, ডানা ৭০ সেমি, ঠোঁট
৭.২ সেমি, পা ১১ সেমি, লেজ ৩১.৬ সেমি। প্রাপ্তবয়স্ক পাখির লালচে-বাদামি
পালকের জন্য একে সহজে অন্য শকুন থেকে আলাদা
করা যায়।
বিস্তৃতিঃ ইউরেশিয় গৃধিনী বাংলাদেশের অনিয়মিত পাখি। শীত মৌসুমে সিলেট বিভাগের
আবাদি এলাকায় পাওয়া যায়। ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা এবং পাকিস্তান, ভারত, নেপাল, তুরস্ক
ও আরবসহ মধ্যপ্রাচ্য, মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়ায় এদের বৈশ্বিক বিস্তৃতি
রয়েছে।
অবস্থাঃ ইউরেশিয় গৃধিনী বিশ্বে বিপদমুক্ত ও বাংলাদেশে মহাবিপন্নরূপে বিবেচিত।
ইউরেশিয়
গৃধিনীর বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ হলদে-বাদামি শকুন।
দেখার
ইতিহাসঃ গ্রিফন শকুন দেখা গেছে ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১২
তে মৌলভীবাজারের মাধবকুণ্ডে। দেখেছিলেন এবং ছবি তুলেছিলেন জালাল আহমেদ। এছাড়াও একটি ইউরেশিয় গৃধিনী ১৮ ডিসেম্বর ২০১৩ তে দেখা গেছে ঠাকুরগায়ে। ছবিটি দেখুন ফেসবুকের এই লিঙ্কে।
In11-01-2012, a group of seven Griffon Vulture took shelter on a rain tree behind the architecture faculty of Bangladesh University of engineering and Technology (BUET), Dhaka, Bangladesh. One of them was chased down to ground by crows. Later on a group of architecture students rescued the bird and released it. Himalayan Griffon in BUET campus is not a regular roosting spot. Perhaps they just made a stopover at the time of Migration.
এ
সংক্রান্ত আরো পড়ুনঃ
আরো পড়ুন:
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন